লণ্ডন, ১৪ নভেম্বর: ১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ ভাগ হয়ে আলাদা দুটি রাষ্ট্র- ভারত ও পাকিস্তান সৃষ্টির স্মৃতি কীভাবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধারণ করে চলেছে, তা নিয়ে এক বিশদগবেষণা করেছে লাফবারা ইউনিভার্সিটি। যুক্তরাজ্যে বসবাসরত ভারতবর্ষের মানুষদের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও ভারত সফর করে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার নানা বয়সী লোকদের সাথে কথা বলেছেন গবেষকরা। মানুষের স্মৃতিশক্তি কীভাবে কাজ করে এবং মানুষ কীভাবে স্মৃতিকে বিবেচনায় নিয়ে ভবিষ্যত চিন্তা করে সেটি খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয়েছে এই গবেষণায়। ২০১৭ সালে শুরু হওয়া এই গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া অ্যাণ্ড মেমোরি স্টাডিসের অধ্যাপক এমিলি কেইথলি। এই গবেষণায় প্রাপ্ত কিছু তথ্যচিত্র ও উপাত্ত নিয়ে পূর্ব লণ্ডনের কবি নজরুল সেন্টারে একটি প্রদর্শনী চলছে। ১ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী চলবে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।
দিলু নাসেরের ছড়া অ্যাওয়ার্ড ব্যবসা ব্রিট-বাঙালী কমিউনিটির নতুন প্রচলন যদু মধু করছে সবাই অ্যাওয়ার্ড বিতরণ। অনেক রকম ধান্দাবাজে স্ব-উদ্যোগী হয়ে দিচ্ছে এবং নিচ্ছে অ্যাওয়ার্ড টাকার বিনিময়ে। বিখ্যাত সব লোকের সাথে জড়িয়ে নিজের নাম অখ্যাতরা বাড়িয়ে নিতে চায় নিজেদের সুনাম! দামী হোটেল কিংবা হলে হয় যে অনুষ্ঠান সঙ্গে থাকে নানার খাবার নৃত্যসহ গান। দেখতে এবং আনতে পদক করেন লোকে ভীড় পদক কিংবা দাওয়াত পেতে চলে যে তদবির। অনেক মানুষ স্যুট-টাই আর চকচকে সু পরে জমকালো এই আয়োজনে যান যে গর্বভরে। গিয়ে তারা ছবি তুলে সবাই হাসি মুখে লোক দেখাতে প্রচার করেন টুইটার ও ফেইসবুকে। যদু মধুর আমন্ত্রণে নামীদামি লোকও অযোগ্যদের পাশে গিয়ে দেখান নিজের মুখও! কার থেকে কে পদক নিলো কেউ ভাবে না মোটে ধান্দাবাজে দেখিয়ে অ্যাওয়ার্ড নিচ্ছে লুটেপুটে। হাসিমুখে করেন যারা গ্রহণ পুরস্কার আড়ালে হলে মানুষ তাদের করে তিরস্কার। যেমনিভাবে অ্যাওয়ার্ড এখন হচ্ছে বেচাকেনা কেবা আসল কেবা নকল যাচ্ছেনা ভাই চেনা। যারা পাগল বাজিয়ে বগল দেখায় কেবা কিতা আমার ছড়া পড়ে তাদের লাগতে পারে তিতা। করবো কি ভাই উপায় যে নাই চিনবো আসল নকল একই জলে ভাসছে কেবল খাদ্য এবং মল!! জলে মলে আমরা যখন যাচ্ছি সবাই ভেসে অন্য জাতি এসব দেখে মরছে হেসে হেসে খুব অচিরে এসব যদি হয়না অবসান লুপ্ত হবে ব্রিট-সিলেটির খ্যাতি ও সম্মান…

ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
গাজীউল হাসান খান ♦ আজকাল কোনো রাজনৈতিক কথা বলা কিংবা লেখার ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে বলে মনে হয়। কোনো ব্যাপারে বক্তা কিংবা লেখকের নিজস্ব মতামত প্রকাশ করার সঙ্গে সঙ্গেই একটি পক্ষ নির্ধারণের প্রবৃত্তি দেখা দিয়েছে। অর্থাৎ বক্তা বা লেখক রাজনীতিগতভাবে কোন পক্ষের...