লণ্ডন, ১৭ এপ্রিল: ব্লু ব্যাজের অবৈধ ব্যবহারের বিরুদ্ধে ক্র্যাকডাউন শুরু করেছি আমরা। এই অভিযানের অংশ হিসেবে একদিনে ১৩০ টিরও বেশি ব্যাজ পর্যালোচনা করে স্পট চেকের সময় তেরোটি গাড়ি রাস্তা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। অভিযানে চারটি হারিয়ে যাওয়া বা চুরি যাওয়া ব্যাজ বাজেয়াপ্ত করা হয়, যেগুলো আইনত ব্যবহার করা হচ্ছে না। বøু ব্যাজ প্রকল্পের অপব্যবহার রোধ করতে এবং ডিজেবল পার্কিং স্থানগুলি শুধুমাত্র বৈধ পারমিট ধারীরা ব্যবহার করছে- এটা নিশ্চিত করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ব্লু ব্যাজ গন্তব্যের কাছাকাছি পার্কিং করতে শারীরিকভাবে অক্ষমতা বা স্বাস্থ্যগত কারণে দুর্বুলদের অনুমতি দেয়। কিন্তু এই ব্যাজটি প্রায়ই চোর এবং প্রতারকদের টার্গেটে পরিণত হয়। কতিপয় লোক নিজেদের সুবিধার জন্য ব্যাজটি চুরি বা অপব্যবহার করে। বøু ব্যাজের অবৈধ ব্যবহার মোকাবেলা করার জন্য, কাউন্সিল ব্যাজগুলির ব্যবহার স্পট-চেক করার জন্য মেট্রোপলিটন পুলিশের সাথে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে থাকে। টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়র লুৎফুর রহমান বলেন, “ডিজেবল ব্যক্তিরা বারায় ঘুরে বেড়াতে এবং স্বাধীনভাবে বসবাস করতে তাদের বøু ব্যাজের উপর নির্ভর করে। তাই যখন কেউ স্বার্থপরের মত এই বøু ব্যাজ ব্যবহার করে, তার অর্থ দাঁড়ায় শারীরিক ও স্বাস্থ্যগত কারণে যাদের নিরাপদে পার্ক করার এবং গন্তব্যে পৌঁছানো দরকার, তাদের সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা। তিনি বলেন, “আমরা আমাদের স্পট-চেক চালিয়ে যাব এবং যেখানে বøু ব্যাজ অপব্যবহার করা হচ্ছে সেসব রাস্তা থেকে গাড়ি সরিয়ে নিতে দ্বিধা করব না।” অবৈধভাবে কেউ বøু ব্যাজ ব্যবহার করছে বলে কারো কাছে কোন তথ্য থাকলে ইমেইলে রিপোর্ট করতে অনুরোধ করা হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি