লণ্ডনে ‘নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে’র সেমিনার
লণ্ডন, ৪ নভেম্বর: আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন ‘নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকে’র উদ্যোগে ‘ইতিহাসের আলোকে বর্তমান বাংলাদেশ ও ফ্যাসিবাদ মুক্ত করার কৌশল’ শীর্ষক অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে গণতান্ত্রিক সকল শক্তির ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন প্রয়োজন বলে অভিমত ব্যক্ত করা হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর ইস্ট লণ্ডনের মাইক্রো বিজনেস সেন্টারে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের সভাপতি মুসলিম খানের সভাপতিত্বে এবং সহকারি সেক্রেটারি আরিফ আহমদ ও সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা এনামুল হকের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক, বিশিষ্ট লেখক ও রাজনীতি বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. তাজ হাশমী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ মামুন আল আযমী, ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় অফিস সম্পাদক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মো. শামসুল আলম গোলাপ এবং সিলেট সদর উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমীর সুলতান খান।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র চরম ক্রান্তিকাল অতিবাহিত করছে। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর লগি-বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে মানুষ মেরে দেশব্যাপী সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য করেছিলো আওয়ামীলীগ ও তার জোট। বর্তমানেও দেশে গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করতে গণতন্ত্রকামী জনতা দেশব্যাপী আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। সরকার আন্দোলন দমনে বিরোধী মতের নেতাকর্মীদের খুন করছে, গ্রেফতার ও নির্যাতন চালাচ্ছে। এমতাবস্থায় দেশের গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করতে বিশ্বব্যাপী জনমত সৃষ্টি করতে হবে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া আইনের শাসন কল্পনা করা যায় না। তাই নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অবাধ ও স্ষ্ঠু নির্বাচনের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত দেশে-বিদেশে অবস্থানরত সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন অব্যাহত রাখতে হবে।
সেমিনারে বক্তব্য রাখেন নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকের সহ-সভাপতি মো. আসয়াদুল হক, আমিনুল ইসলাম মুকুল, মো. তরিকুল ইসলাম, এইচসি ক্লাব ইউরো বাংলার সভাপতি শামিমুল হক, মানবাধিকার কর্মী মোর্শেদ আহমদ খান, মো. আলম আহমদ, রায়হান আহমদ, ওয়াকিল আহমদ, শরিফ আহমদ মোর্শেদ, নুরুল ইসলাম মাসুদ, কামরুল হাসান ভুঁইয়া, রোহান তারিক, মাওলানা সাইফুল আলম, ইকবাল আহমদ, মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, নিরাপদ বাংলাদেশ চাই ইউকের সেক্রেটারি তাহমিদ হোসেন খান, মানবাধিকার কর্মী মো. ইকবাল হুসেন, মো. আবু তাহের, মো. আমিনুর রহমান, রফিক আহমদ, মো.মিফতা উদ্দীন, মোছাাম্মত নিপা বেগম, সুমেনা বেগম, সাথী আক্তার, শারমিন আহমেদ, ইউসুফ আল আজাদ, মোহাম্মদ আলী, আলিম উদ্দীন, আহমদ আলী, মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, রাসেল মাহমুদ, শেখ আশরাফুজ্জামান, মো. হিফজুর রহমান, আবু তাহের নাহিম, মো. অহিদুল ইসলাম, সাইদুজ্জামান তারেক, মো. ছাবিদ মিয়া, সালেহ আকরাম, মো. রবিউল ইসলাম, রাকিবুল ইসলাম ফায়েজ, নাইমুল ইসলাম হিমেল, মির্জা মহি উদ্দীন, শেখ আবুল ফাত্তাহ, কাওছার আহমেদ চৌধুরী, সায়েম আহমদ, হোসাইন খান, আবু রেদওয়ান, মো. জামিল উদ্দীন, আশরাফ চৌধুরী শুভ, শামীম আহমদ, মুরাদুল ইসলাম চৌধুরী, হামীম আক্তার আলো, মো. আমিনুল ইসলাম সফর, ইরফানুল হক রাব্বী, মাধব শর্মা, নজরুল ইসলাম, মো. সাইফুল আলম, মো.আব্দুল মুহিত, মনিরুজ্জামান খান, মো. মারুফ আহমেদ, মো. কামরান, মোহাম্মদ শামসুল ইসলাম কবির, মো. সিআনুর রহমান, মো.মিনহাজ খান, মো.ফাহাদুজ্জামান, মোহাম্মদ মাজেদ হোসেন, মো. অলিউর রহমান, মাকসুদা আক্তার, এমদাদুল হক, মো.সুরাইম, মো. সাইফুর রহমান, এম আশরাফ উদ্দীন, রহমান মিয়া, মো. মঈনুল ইসলাম, আমিরুল মোমিন রেজা, তানিম আহমদ, নোমান আহমদ, এমদাদুল হক, ওমর সানী, ফাহাদ আহমেদ নিশাত, মো. হেলাল উদ্দীন, তাজ উদ্দীন, হুমায়ুন আহমদ, ইসলাম উদ্দীন, মো.আব্দুল হামিদ, সালেহ আহমদ, এনামুল হক, মো. নজরুল ইসলাম, মো. ফজল আহমদ, সোহেল আহমদ, জুবায়ের আহমদ, তোফায়েল আহমদ, মো.আশরাফুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান, ইকবাল হোসাইন, মো. অহিদুজ্জামান, মো. দেলোয়ার হোসাইন লোদী, মো: মাহফুজুর রহমান, মো.আব্দুল আহাদ, জুনেদ আহমদ, ফখরুল মিয়া, এম আশরাফ উদ্দীন, বিপ্লব মাহমুদ, তুহিন আহমদ, আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ রায়হান ও শফিউল আরফিন জুনেদ প্রমুখ। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি