পত্রিকা ডেস্ক, লণ্ডন, ২৬ সেপ্টেম্বর: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সাত মাস পূর্ণ হয়েছে গত শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর)। যুদ্ধের এই পর্যায়ে বেশ চাপের মুখে পড়েছে রাশিয়া। যুদ্ধক্ষেত্রে রুশ সেনাদের নাস্তানাবুদ হওয়ার খবর এসেছে। এর মধ্যে ইউক্রেনে নিজেদের দখলে থাকা চারটি অঞ্চলে গণভোটের আয়োজন করেছে রাশিয়া। উদ্দেশ্য, ওই অঞ্চলগুলোকে রুশ ফেডারেশনে যুক্ত করা। এখন প্রশ্ন উঠেছে, এই গণভোট থেকে কতটা লাভবান হবে মস্কো? রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত করতে আপাতত পূর্ব ইউক্রেনের দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক এবং দক্ষিণ ইউক্রেনের খেরসন ও জাপোরিঝঝিয়ায় গণভোট শুরু হয়েছে। গত ২৩ সেপ্টেম্বর শুক্রবার শুরু হওয়া এই ভোট চলার কথা পাঁচ দিন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভোটাভুটির মাধ্যমে এসব অঞ্চল রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর সেখানে হামলার ঘটনা ঘটলে মস্কো দাবি করতে পারবে, পশ্চিমাদের কাছ থেকে পাওয়া অস্ত্র দিয়ে তাদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। চলতি গণভোটের ফল রাশিয়ার পক্ষে গেলে ইউক্রেনের আরও ১৫ শতাংশ এলাকা এই ফেডারেশনের সঙ্গে যুক্ত হবে। এর আগেও গণভোটের মাধ্যমে ইউক্রেনের অঞ্চল রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত করার ঘটনা ঘটে। সেটা ২০১৪ সালে। সে বছর পুতিনের নির্দেশে প্রথমে ইউক্রেনের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ দখল করে নেয় রাশিয়া। পরে সেখানে গণভোটের আয়োজন করা হয়। রাশিয়ার ওই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানিয়েছিল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। এবারও এই ভোটকে ‘অবৈধ ও ভাঁওতাবাজি’ আখ্যা দিয়েছে ইউক্রেন ও দেশটির পশ্চিমা মিত্ররা। ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত করার সময় ক্রেমলিনের দাবি ছিল, গণভোটে উপদ্বীপটির ৯৬ দশমিক ৭ শতাংশ বাসিন্দা তাদের পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন। রাশিয়ার মানবাধিকার কাউন্সিলের ফাঁস হওয়া একটি প্রতিবেদনে অবশ্য উঠে এসেছে ভিন্ন তথ্য। ওই প্রতিবেদন বলা হয়, ক্রিমিয়ায় গণভোটে মাত্র ৩০ শতাংশ ভোট পড়েছিল। এর মধ্যে প্রায় অর্ধেক ভোটার রাশিয়ার সঙ্গে ক্রিমিয়ার যুক্ত করার প্রতি সমর্থন জানিয়েছিলেন।
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দাবী
টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলে আবেদন লণ্ডন, ১৬ ফেব্রুয়ারি: ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে লন্ডন বারা অফ টাওয়ার হ্যামলেটসের কাছে আনুষ্ঠানিক আবেদন জানিয়েছে প্যালেস্টাইন ইনফরমেশন সেন্টার অফ টাওয়ার হ্যামলেটস।এ ব্যাপারে টাওয়ার হ্যামলেটসের বাসিন্দাদের গণস্বাক্ষর...