আপনার হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখুন

“শুরুর দিকে কোনো সিভিডির লক্ষণ সবসময় না-ও থাকতে পারে। আর বয়স বাড়ার সাথে সাথে সিভিডি-আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায় এবং জাতিগতভাবে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মানুষের মধ্যে এটি বেশি হতে পারে। তাই আমাদের ঝুঁকি কমানোর জন্য যথাসম্ভব চেষ্টা করা উচিত ।”

আখতার নাসিম
কনসালট্যান্ট ভাসকুলার সার্জন ও ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর, শেফিল্ড

আপনার হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখুন

“আপনি যদি কৃষ্ণাঙ্গ বা এশীয় জাতিগত সম্প্রদায়ের সদস্য হন তবে আপনার উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বেশি এবং এটি তুলনামূলক কম বয়সে হতে পারে। জিপি সার্জারি ও বেশিরভাগ ফার্মেসিতে গিয়ে রক্তচাপ জেনে নিতে পারেন অথবা ডিজিটাল ব্লাড প্রেসার মেশিন কিনে নিজেই রক্তচাপ পরীক্ষা করতে পারেন।”

ডা. ক্রিস অলুকান্নি
জিপি এবং কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, এসেক্স

আপনার হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখুন

“আপনি যদি কৃষ্ণাঙ্গ বা এশীয় জাতিগত সম্প্রদায়ের সদস্য হন তবে আপনার উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বেশি এবং এটি তুলনামূলক কম বয়সে হতে পারে। জিপি সার্জারি ও বেশিরভাগ ফার্মেসিতে গিয়ে রক্তচাপ জেনে নিতে পারেন অথবা ডিজিটাল ব্লাড প্রেসার মেশিন কিনে নিজেই রক্তচাপ পরীক্ষা করতে পারেন।”

রণজিৎ সিং
‘ট্রিপল বাইপাস সার্জারি’র পর এখন সুস্থ জীবনযাপন করছেন
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫

স্মরণ

অজয়দা চলে গেলেন…

৭ জানুয়ারি ২০২৩ ৩:৪৯ অপরাহ্ণ | স্মরণ

তাইসির মাহমুদ ♦

লণ্ডন, শনিবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৩:

অজয় দা। বিশিষ্ট সাংবাদিক অজয় কুমার পাল। তিনি আর আমাদের মধ্যে নেই। ৪ জানুয়ারি (২০২৩) বুধবার স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছিলেন রয়েল লণ্ডন হাসপাতালে। তিন দিনের মাথায় ৭ জানুয়ারি শনিবার পাড়ি জমালেন পরপারে। ভাবতে পারিনি দাদা এতো তাড়াতাড়ি বিদায় নেবেন। হাসপাতালে দেখতে যাবো ভাবছিলাম, কিন্তু শেষ দেখাটা হলো না। হঠাৎ মৃত্যুর সংবাদ শুনে মর্মাহত হলাম।

নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে অজয়দার সঙ্গে পরিচয়। পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন সিলেটের আরো এক কীর্তিমান সাংবাদিক প্রয়াত মোহাম্মদ আব্দুল বাসিত। সম্পর্কে তিনি ছিলেন আমার মামা। অজয় দা তখন দৈনিক বাংলাবাজারের সিলেট ব্যুরো চীফ। শহরের তালতলায় অফিস। সহকারি ব্যুরো প্রধান হিসেবে কাজ করতেন সিনিয়র সাংবাদিক আ.ফ.ম সাঈদ। সাংবাদিক আব্দুল বাসিত তখন দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকার শেষের পাতায় ‘টক ফ্রম দ্যা জঙ্গল’ শিরোনামে নিয়মিত একটি কলাম লিখতেন। মাঝে মধ্যে বাংলাবাজার অফিসে যেতেন। একদিন বাসিত মামা আমাকে সঙ্গে নিয়ে অজয় দার অফিসে গিয়ে পরিচয় করিয়ে দিলেন। বললেন, “অজয়, আমার ভাগনা। লেখালেখির চেষ্টা করে। খেয়াল রেখো।”

সেই থেকে অজয় দা ভাগনার মতোই স্নেহ করতেন। সবসময় লিখতে উৎসাহ দিতেন। বিশিষ্ট সাংবাদিক মতিউর রহমান চৌধুরী সম্পাদিত দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা তখন সিলেটে খুবই জনপ্রিয়। প্রতি শুক্রবার ’সিলেট বাজার’ নামে চারপাতার একটি রঙিন ক্রোড়পত্র প্রকাশ হতো। ওই পাতায় সিলেটের নবীণ লেখক-সাংবাদিকদের লেখা ছাপা হতো। অজয় দা এই পাতার জন্য বিষয় নির্ধারণ করে লেখা দিতে বলতেন। কীভাবে লেখাটি সুন্দর করতে হবে, কোথা থেকে ছবি যোগাড় করতে হবে বলে দিতেন।

একবার জাফলং পাথর কোয়ারি নিয়ে একটি ফিচার লিখে অজয় দার হাতে দিয়ে এলাম। পরদিন অজয়দা ফোন করে বললেন- “তাইসির, খুবই সুন্দর ফিচার লিখেছো, আতার (ফটো সাংবাদিক আতাউর রহমান আতা) অফিসে গিয়ে দেখো জাফলংয়ের একটি ছবি পাও কি-না। তাঁকে বললে সে দিবে, তাঁর কাছে আছে। এরপর আতা ভাইর কাছ থেকে একটি ফটো যোগাড় করে দিলাম। তিনদিন পর শুক্রবারের ’সিলেটবাজার’ বিভাগে অর্ধপাতাজুড়ে জাফলং নিয়ে লেখা চমৎকার ফিচার ছাপা হলো।

একদিন আমি ও সাংবাদিক চৌধুরী আমিরুল হোসাইন (সিলেটবাণীর তৎকালিন বার্তা সম্পদক) কবি দিলওয়ারের বাসায় তাঁকে দেখতে গেলাম। কারণ আগেরদিন স্থানীয় পত্রিকায় একটি নিউজ ছাপা হয়েছে, “কবি দিলওয়ারের দিনকাল ভালো যাচ্ছে না।” ফিরে এসে অজয় দাকে না জানিয়েই ‘একান্ত আলাপচারিতায় কবি দিলওয়ার’ শিরোনামে একটি সাক্ষাৎকার লিখে বাংলাবাজার পত্রিকায় পাঠিয়ে দিলাম। দুই তিনদিন পরই লেখাটি আমার ও কবি দিলওয়ারের ছবিসহ পুরো পাতাজুড়ে ছাপা হলো। ছাপা হওয়ার একদিন পর অজয়দার সাথে দেখা হলে বললেন, তোমার নেয়া সাক্ষাৎকার পড়লাম। খুব সুন্দর লিখেছো।

একদিন একটি বিষয় দেখে আমি অভিভূত হলাম। তালতলায় বাংলাবাজারের সিলেট অফিসে বসে চা খাচ্ছি। শুনলাম, অজয় দা তাঁর অফিসের পিয়নকে বলছেন, “সোহেল (সম্ভবত) আমাকে একটু সহযোগিতা করো। তোমার দিদির বাজার শেষ হয়ে গেছে। তুমি একটু বাজারটা করে দাওনা?” পকেট থেকে টাকা বের করে দিলে সোহেল চলে গেলেন। কোনো অফিসের বস পিয়নকে বলেন “আমাকে একটু সহযোগিতা” করো- এটা দাদার কাছ থেকেই প্রথম শুনলাম।

দাদা খুবই বড় মনের মানুষ ছিলেন। জুনিয়র সাংবাদিকদের খুব স্নেহ করতেন। সবসময় উৎসাহ অনুপ্রেরণা দিতেন। ব্যক্তিত্ববান ও নিরহংকার ছিলেন। হামবড়া ভাব ছিলো না। দলমত নির্বিশেষে সকলের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ছিলো।

২০০৩ সালে আমি লণ্ডন চলে এলাম। দাদাও কিছুদিন পর চলে এলেন। ২০০৮ সালে তিনি একবার লণ্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের নির্বাচনে নির্বাহী সদস্য পদে প্রার্থী হলেন। আমি তখন বাংলাদেশে সপরিবারে বেড়াতে গিয়েছি। দাদা লণ্ডন থেকে আমাকে ফোন দিয়ে বললেন- তাইসির, আমাকে তো সকলে জোর করে নির্বাচনে প্রার্থী করে দিয়েছেন। তোমার ভোট দরকার। বললাম, দাদা আপনাকে ভোট চাইতে হবে না। আমার ভোট আপনি পাবেন। নির্বাচনের তারিখের আগেই লণ্ডন ফিরে আসি। দাদাকে ভোট দিই। তিনি নির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর আমি যতবারই নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছি, দাদাকে ফোন দিয়ে বলেছি, আপনার ভোট চাই। দাদার উত্তর, ভোট চাইতে হবে না। তুমি না বললেও আমি ভোট দেবো। বললেন, আমার কি মনে নেই, আমি যখন নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলাম, তুমি তখন বাংলাদেশে ছিলে। আমি ভোট চাইতে ফোন দিয়েছিলাম। তুমি বলেছিলে, ভোট চাইতে হবে না। সুতরাং তুমি যতবার নির্বাচনে দাঁড়াবে আমার ভোট তুমি পাবে। তুমি ভোট চাও অথবা না-ই চাও।

২০০৬ সালে আমার বিয়ের দিন-তারিখ ঠিক হলে বিয়ে উপলক্ষে “আয়না যুগল” নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশের উদ্যোগ নিলেন বন্ধু-সহকর্মীরা। দাদা একদিন  সাপ্তাহিক নতুন দিন অফিসে এলেন। বললাম, দাদা আমার বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে। বললেন, কনগ্রেচুলেশন্স। বললাম, শুধু কনগ্রেচুলেশন বললেই হবে না। লেখা দিতে হবে। একটি স্মারক বেরুবে। বললেন, এক পিস সাদা কাগজ দাও। আমি এখনই লিখে দিয়ে দিই। সাথে সাথে কাগজ-কলম নিয়ে টেবিলে বসে পড়লেন। মিনিট দশেকের মধ্যেই লেখা শেষ করে কাগজ-কপিটি আমার হাতে তুলে দিয়ে বললেন, নাও একটি ছড়া লিখে দিলাম। ছড়ার শিরোনাম ছিলো ‘বিয়ের ছড়া’। পড়ে দেখি চমৎকার ছড়া লিখেছেন দাদা। এ ধরনের কত স্মৃতি আজও অম্লান। অজয় দার সেই ছড়াটি এখানে তুলে দিলাম। 

বিয়ে মানেই ইয়ে
অজয় পাল
বিয়ে মানেই ইয়ে
অন্য রকম অনুভূতি
বিয়ে মানেই বুকের মাঝে
উথালপাতাল মধুমতি।
বিয়ে মানেই দুই জীবনের
একটি ধারা
বিয়ে মানেই আর কিছু নয়
আত্মহারা।
বিয়ের পিঁড়ি
জীবন সিঁড়ি
অতিক্রমের ধাপ
সুখ-দুঃখের
মিশেল সেথায়
নেইকো অনুতাপ। 

অজয় দা শুধু সাংবাদিকই ছিলেন না, ছিলেন একজন শক্তিমান ছড়াকার ও বাংলাদেশ বেতারের নিবন্ধিত গীতিকার। দাদার মৃত্যুতে শোকাহত। গভীর শোক-শ্রদ্ধা তাঁর বিদেহী আত্মার প্রতি। সাংবাদিকতা জীবনের শুরুতে দাদার স্নেহ ও উৎসাহ এবং শেষদিন পর্যন্ত তাঁর অনুপ্রেরণার কথা কোনোদিন ভুলবো না।  

লেখক: সম্পাদক, সাপ্তাহিক দেশ এবং জেনারেল সেক্রেটারি, লণ্ডন বাংলা প্রেস ক্লাব। 

সবচেয়ে বেশি পঠিত

ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা

ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা

গাজীউল হাসান খান ♦ আজকাল কোনো রাজনৈতিক কথা বলা কিংবা লেখার ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে বলে মনে হয়। কোনো ব্যাপারে বক্তা কিংবা লেখকের নিজস্ব মতামত প্রকাশ করার সঙ্গে সঙ্গেই একটি পক্ষ নির্ধারণের প্রবৃত্তি দেখা দিয়েছে। অর্থাৎ বক্তা বা লেখক রাজনীতিগতভাবে কোন পক্ষের...

দেশ কারো একার নয়, দেশ সবার

গাজীউল হাসান খান ♦ বাংলাদেশের স্বাধীনতা আমাদের পূর্বপুরুষদের অর্থাৎ এই অঞ্চলের মানুষের হাজার বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ফসল। ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় পর্যায়ক্রমে অবিভক্ত বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম হিসেবে আবির্ভূত হলেও এই ভূখণ্ডে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের মধ্যে...

আপনার হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখুন

আপনার হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখুন

আমাদের হৃদযন্ত্রের কাজ হলো শরীরে রক্ত সঞ্চালন (পাম্প) করা। কার্ডিওভাসকুলার রোগ (সিভিডি) হৃদযন্ত্রের বা রক্তনালীগুলোর উপর প্রভাব ফেলে এবং এই রোগ বিশ্বব্যাপী অকাল মৃত্যু ও মানুষের অসক্ষম (ডিসএবল) হয়ে পড়ার প্রধান কারণ। তাই আমাদের বোঝা প্রয়োজন- কীভাবে আমাদের...

বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক

গাজীউল হাসান খান ♦ চীনের একজন অত্যন্ত প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় নেতা সম্প্রতি বলেছেন, বাংলাদেশের উচিত তার নিজ জাতীয় স্বার্থে কাজ করা, কোনো তৃতীয় পক্ষের জন্য নয়। কিন্তু পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব কাজ দেশের স্বার্থে করেননি,...

শীতকালীন সর্দি-জ্বর নয় – রেসপিরেটরি সিনসিটিয়াল ভাইরাস (আরএসভি) থেকে নিজেকে সুরক্ষিত করুন

শীতকালীন সর্দি-জ্বর নয় – রেসপিরেটরি সিনসিটিয়াল ভাইরাস (আরএসভি) থেকে নিজেকে সুরক্ষিত করুন

রেসপিরেটরি সিনসিটিয়াল ভাইরাস সংক্ষেপে আরএসভি দ্বারা সৃষ্ট ফুসফুসের গুরুতর সংক্রমণ নিয়ে প্রতি বছর আমাদের হাজার হাজার বয়স্ক মানুষ এবং শিশু হাসপাতালে ভর্তি হন। এক্ষেত্রে আপনার কী জানা দরকার সে বিষয়ে জিপি ডাঃ মোহিত মন্দিরাদত্তা এবং ডা. ওজি ইলোজু ব্যাখ্যা করছেন। ডাঃ...

আরও পড়ুন »

 

ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা

ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা

গাজীউল হাসান খান ♦ আজকাল কোনো রাজনৈতিক কথা বলা কিংবা লেখার ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে বলে মনে হয়। কোনো ব্যাপারে বক্তা কিংবা লেখকের নিজস্ব মতামত প্রকাশ করার সঙ্গে সঙ্গেই একটি পক্ষ নির্ধারণের প্রবৃত্তি দেখা দিয়েছে। অর্থাৎ বক্তা বা লেখক রাজনীতিগতভাবে কোন পক্ষের...

দেশ কারো একার নয়, দেশ সবার

গাজীউল হাসান খান ♦ বাংলাদেশের স্বাধীনতা আমাদের পূর্বপুরুষদের অর্থাৎ এই অঞ্চলের মানুষের হাজার বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ফসল। ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় পর্যায়ক্রমে অবিভক্ত বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলিম হিসেবে আবির্ভূত হলেও এই ভূখণ্ডে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের মধ্যে...

আপনার হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখুন

আপনার হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখুন

আমাদের হৃদযন্ত্রের কাজ হলো শরীরে রক্ত সঞ্চালন (পাম্প) করা। কার্ডিওভাসকুলার রোগ (সিভিডি) হৃদযন্ত্রের বা রক্তনালীগুলোর উপর প্রভাব ফেলে এবং এই রোগ বিশ্বব্যাপী অকাল মৃত্যু ও মানুষের অসক্ষম (ডিসএবল) হয়ে পড়ার প্রধান কারণ। তাই আমাদের বোঝা প্রয়োজন- কীভাবে আমাদের...

বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক

গাজীউল হাসান খান ♦ চীনের একজন অত্যন্ত প্রভাবশালী কেন্দ্রীয় নেতা সম্প্রতি বলেছেন, বাংলাদেশের উচিত তার নিজ জাতীয় স্বার্থে কাজ করা, কোনো তৃতীয় পক্ষের জন্য নয়। কিন্তু পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব কাজ দেশের স্বার্থে করেননি,...